অকাল প্রয়াত ফ্যারাও তুতেন খামেনের মরদেহ মমি করা হয়েছিল অন্তত তিন হাজার তিনশো বছর আগে। ১৯২২ সালে ব্রিটিশ প্রত্নতত্ত্ববিদ হার্ডওয়ার ও তার সঙ্গী জর্জ হাবার্ট তুতেনখামেনের সমাধি আবিষ্কার করেন। তার ঠিক তিন বছর পর পাওয়া যায় একজোড়া ছোরা। গঠন দেখে ধাঁধায় পড়ে যান বিজ্ঞানীরা। যে ধাতব দিয়ে ছোরা গুলি তৈরি সেই সময়ের মিশরে তেমন ধাতব পাওয়া যেত না। নিকেল ও কোবাল্ট এর ব্যবহার মহাজাগতিক সম্ভাবনাকে আরও উজ্জ্বল করে। বিশেষ ধরনের এক্স রে পদ্ধতি ব্যবহার করে গবেষকরা নিশ্চিত হন ছোরা গুলি পৃথিবীর বাইরে থেকে আসা কোনো ধাতব উপাদানে তৈরী। সম্রাট তুতেনখামেন যে ছোরা ব্যবহার করতেন তা নাকি উল্কা দিয়ে তৈরি। এমনটাই দাবি করেছেন ইতালি ও মিশরের একদল গবেষক। সোনার হাতল ও খাপওয়ালা ছোরার একপাশে রয়েছে ফুলের ছাপ। আর এক পাশে পালকের নকশা।
Did You Know?