কিউরিসিটি কর্ণার

ইতিহাস

নীল চাষের বিলোপঃ বিদ্রোহ হতে অভ্যুত্থান

নীল চাষের বিলোপঃ বিদ্রোহ হতে অভ্যুত্থান

নীলকররা জমিদার হলে দেশের উন্নতি হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন দ্বারকানাথ রামমোহন রায়। ১৮৩৩ এর সনদ আইনের পর নীলকররা বাস্তবে হয় একই সাথে নীলকর, জমিদার ও মহাজন। তার এলাকার সে রাজা। সে যা করবে বা বলবে, তাই আইন। ফ্রান্সের রাজা চতুর্দশ লুই এর মতো নীলকরও বলতে পারতো, “রাষ্ট্র? সে তো আমি!” (L’etat c’est moi’ – ‘I...

read more
নীলকরদের লুন্ঠনঃ শুরু হতে বিস্তৃতি

নীলকরদের লুন্ঠনঃ শুরু হতে বিস্তৃতি

  রাজশাহী শহরের পদ্মা তীরের একসময়কার নীলকুঠিটি পরিচিত এখন ‘কুঠিবাড়ি বলে । নীলকরদের নির্মম অত্যাচার নির্যাতনের মূর্তিমান সাক্ষী এধরণের নীলকুঠি। রবীন্দ্র স্মৃতি বিজড়িত শিলাইদহ কুঠিবাড়িও ছিল এক নীলকুঠি। তবে তা ১৮৩৩ সালে কিনে নেন দ্বারকানাথ ঠাকুর। পদ্মার গতি পরিবর্তনে শংকিত হয়ে নীল কুঠির মালমসলা...

read more
মুর্শিদ কুলি আওরঙ্গজেব

মুর্শিদ কুলি আওরঙ্গজেব

[আহকামইআলমগিরির রামপুর নবাবের ফার্সী হস্তলিপি হইতে অনুদিত] যদুনাথ সরকার 🔹১ মুর্শিদকুলি খান বাংলা সুবার দেওয়ান হয়ে জাহাঙ্গিরনগর, আজকের ঢাকায় পৌঁছন ১৭ নভেম্বর ১৭০০য়। মুর্শিদকুলির পদপ্রাপ্তির প্রথম সময়ের ঘটে যাওয়া নানান ঘটনার কয়েকটির উল্লেখ পাওয়া যাবে সম্রাট আওরঙ্গজেবের প্রশাসনের পক্ষ থেকে...

read more
বঙ্গদেশের হিন্দু-মুসলমান ও বাংলা ভাষা

বঙ্গদেশের হিন্দু-মুসলমান ও বাংলা ভাষা

আমাদের আজকের বাংলাদেশ, আগে ছিলো বৃহত্তর বঙ্গদেশের একটি অংশ যার নাম ছিলো পূর্ব বাংলা। আর পশ্চিম দিকের অংশের নাম পশ্চিম বাংলা, এটি ভারতের একটি রাজ্য। এই দুই বাংলায় হিন্দু আর মুসলমানদের সংখ্যা ছিলো প্রায় সমান। কিন্তু ১৮৮০ সালের দিকে মুসলমানদের সংখ্যা হিন্দুদের ছাড়িয়ে যায়। তখন মুসলমানরা বাস করতো...

read more
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধঃ মানব ইতিহাসের ভয়ংকরতম যুদ্ধের সূচনা

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধঃ মানব ইতিহাসের ভয়ংকরতম যুদ্ধের সূচনা

১৯৩৯ সালের মার্চের ২১ তারিখ | সকাল হতেই তৎকালীন জার্মান রাইখ চ্যান্সেলারীতে স্টাফ অফিসারদের তোড়জোড় শুরু হয়ে যায় | খুব গুরুত্বপূর্ণ এক সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা | তখনকার জার্মান জাতীর ক্ষমতাসীন দল নাৎসী পার্টির সব বড় বড় মাথা এবং সশস্ত্র বাহিনীর সব দুঁদে কমান্ডারদের এক টপ সিক্রেট মিটিং এ বসবেন প্রায় ছয়...

read more
শিরোনাম: বদেশ্বরী মহাপীঠ মন্দিরের শিবের গল্পকথা।

শিরোনাম: বদেশ্বরী মহাপীঠ মন্দিরের শিবের গল্পকথা।

বড়শশীর রাস্তার পাশের মন্দিরটায় প্রতি সোমবার সকাল সকাল একটি মন্ত্র শোনা যায়, অজং শাশ্বতং কারণং কারণানাং, শিবং কেবলং ভাসকং ভাসকানাম্ , তুরীয়ং তমঃপারমাদ্যন্তহীন, প্রপদ্য পরং পাবনং দ্বৈতহীনম্ - শ্রীমদ্ শষ্করাচার্য, বেদসার শিবস্তোত্রম্ পুরোহিত মশাই এর মন্ত্র ধ্বনি উচ্চারণের সাথে সাথে যেন তাল মিলিয়ে...

read more

সম্পর্কিত পোষ্ট