প্রাচীন মিশরের নৃত্য ও সংগীত: দেবতাকে সন্তুষ্ট করা থেকে কৃষিকাজ ও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার গুরুত্ব

মিশরীয়দের চেতন অবচেতন মন জুড়ে ছিল ধর্ম এবং পরকাল। তাদের বিশ্বাস পরকালে সুন্দর জীবন পাওয়ার জন্য দেবতারা তাদের সাহায্য করবে। তাই দেবতাদের আনন্দ ,ভোগ এবং সন্তুষ্টি বিধান মিশরীয়দের প্রধান দায়িত্ব ছিল। এই জন্য নানা রঙে নানা ঢঙে দেবতাদের সন্তুষ্ট করার জন্য তারা ব্রতী হতো।...

হুমায়ুনের সমাধি: মুঘল সম্রাটদের হারানো ঐতিহ্য ও বাহাদুর শাহ জাফরের শেষ আশ্রয়স্থল

স্বামী সদ্য সিংহাসনে বসেছেন। ভীষণ ভালো মানুষ, পড়তে পছন্দ করেন। তার বাবা তাকে সিংহাসনের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত মনে করেন বলে রাজ্যের উত্তরাধিকারী হিসেবে তাকেই নির্বাচিত করেন। কিন্তু না, শের শাহ সূরির শক্তির সাথে তিনি পেরে ওঠেননি। তাছাড়া ভাইয়ে ভাইয়ের মধ্যকার অন্তর কলহ...

সিল্ক রোডে ভারতীয় সংস্কৃতির প্রভাব: মধ্য এশিয়ায় হিন্দু ও বৌদ্ধ ঐতিহ্যের বিস্তার

সিল্ক রোডের গল্প আমরা অনেকেই জানি। এই প্রাচীন সিল্ক রোড বাণিজ্যপথ দক্ষিণ-পূর্ব, পশ্চিম-পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন সাম্রাজ্যের মধ্যে শুধু রেশম, মশলা বা মূল্যবান পণ্যের লেনদেনেই সীমাবদ্ধ ছিল না—এটি ছিল সংস্কৃতি, ধর্ম, ভাষা ও জ্ঞানের বিস্তারের এক বিশাল সেতুবন্ধ। এই...

৩,৫০০ বছরের পুরনো রুটি: প্রাচীন মিশরের খাবার ও সংস্কৃতির বিস্ময়কর গল্প

প্রায় ৩,৫০০ বছর আগে, মিশরের প্রাচীন শহর থেবসে বাস করতেন হাটনেফার ও তাঁর ছেলে রামোস। সমাজে তাঁরা ছিলেন সম্মানিত ও প্রভাবশালী মানুষ। মৃত্যুর পর তাঁদের জন্য নির্মিত হয় এক সুন্দর সমাধি। আর সেখানেই, বহু বছর পরে, আবিষ্কৃত হয় এক বিস্ময়কর বস্তু—এক টুকরো রুটি! হ্যাঁ, সত্যি!...

আমেনহোটেপ ও রাণী টিয়ে: মিশরের স্বর্ণযুগের সফল দম্পতি

মিশর আজ নতুন সাজে সেজেছে। চারদিকে তৈরী হয়েছে এক উৎসবমুখর পরিবেশ। বাদ্য-বাজনার তালে তালে নৃত্য চলছে। পুরোহিতরাও শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে অপেক্ষা করছেন বর-বধূর জন্য। রাজপ্রাসাদের অভ্যন্তরে প্রস্তুত হচ্ছেন ফারাও চতুর্থ থুতমোসের ছেলে তৃতীয় আমেনহোটেপ। খানিক...

সাম্প্রতিক পোস্ট

গুপি গাইন-বাঘা বাইন

গুপি গাইন-বাঘা বাইন

১৯১৫ সালে ‘সন্দেশ’ পত্রিকায় ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ প্রথম লেখা হয়, তখন সত্যজিতৎ রায়ের জন্মও হয়নি। তিনি যখন একটু বড় হয়ে উঠলেন তখন তাঁর ঠাকুরদা উপেন্দ্রকিশোরের লেখা গুপী গাইন গল্পটি পড়লেন এবং অন্ধ ভক্ত হয়ে গেলেন। ১৯৬৩ সালে তিনি ঠিক করলেন এই গল্পের ছবি বানিয়ে...

read more
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের দেখা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন অবিভক্ত বাংলা

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের দেখা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন অবিভক্ত বাংলা

১৯৩৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর পোল্যান্ডে জার্মান বাহিনীর আগ্রাসনের মাধ্যমে শুরু হয়ে যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।অন্যদিকে মিত্রপক্ষে ইংল্যান্ডের সাথে আমেরিকা ও রাশিয়ার যোগ দেওয়ার পর এটি অন্য মাত্রা পায়। সেই সময় ভারতীয় উপমহাদেশ তথা পুরো বাংলা ছিল ব্রিটিশ শাসনাধীন।...

read more
মহাকবি হাফিজ-ই-সিরাজী

মহাকবি হাফিজ-ই-সিরাজী

শামস-উদদীন মোহাম্মদ হাফিজ-ই-শিরাজী, পারস্যের একজন সুফি কবি, কিন্তু তাঁর কবিতায় হাফিজ নামটি ব্যাবহার করেন। যারা সম্পূর্ণ কোরান মুখস্থ করতে পারেন, তাঁদেরকে আরবি ভাষায় "হাফিজ" এবং ফার্সি ভাষায় "হফেজ" বলা হয়। তাঁর জীবনী-লেখকগণও বলেন, হাফিজ পুরা কোরান মুখস্থ...

read more
কুসুমকুমারী দেবী

কুসুমকুমারী দেবী

  কুসুমকুমারী দেবী যিনি ছিলেন কবি জীবনানন্দ দাসের মা।তিনি ছিলেন এক অসাধারন প্রতিভার অধিকারী। ১৮৯৪ সালে তাঁর বিয়ে হয় বরিশালের সত্যানন্দ দাসের সঙ্গে। কুসুমকুমারীর পরিবার এসেছিল কাছের গ্রাম’ গৈলা’ থেকে, যেখানে জন্ম নিয়েছিলেন বৈদ্য জাতের বহু নাম করা মানুষ। তাঁর বাবা...

read more
হাপু গান

হাপু গান

প্রতিদিন আমরা কত ধরনের গানই তো শুনি— আধুনিক, রবীন্দ্র সংগীত, নজরুল গীতি, বাউল, জারি- সারি, ভাটিয়াটি, ভাওয়াইয়া, লোকসংগীত ইত্যাদি নানা ধরনের গান। কিন্তু ‘হাপু’ গানের কথা আমরা কয়জন জানি ? আজ আমরা হাপু গানের কথা বলবো। পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম - বাঁকুড়া - মুর্শিদাবাদ...

read more
শ্রীপুরের জমিদার বাড়ি ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বৌঠাকুরানীর হাট

শ্রীপুরের জমিদার বাড়ি ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বৌঠাকুরানীর হাট

শ্রীপুর জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলায় রয়েছে এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি । এই জমিদার বাড়ি নিয়েই বিশ্ব কবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেছিলেন "বৌঠাকুরানীর হাট" উপন্যাসটি ।  পনেরশো শতাব্দী পর্যন্ত এখানকার জমিদারী ছিল নবাব আলীবর্দী খাঁর আওতায়। পরে...

read more

গল্প এবং কথা

আমাদের বাংলাদেশ

গ্যালারি

বিশ্ব ইতিহাস