কবির তিন মেয়ের মধ্যে রেনুকা বা রানি ছিলো মেজো। কৈশোরেই সে মারা যায়, পুরোপুরি ফুল হয়েও ফুটে উঠতেও পারেনি। সব ব্যাপারেই ছিলো তার সুগভীর ঔদাসীন্য। রানী ছোটবেলা থেকে ছিল অত্যন্ত দুরন্ত, জেদি অথচ তার মন ছিল অদ্ভুত সংবেদনশীল। তার সম্বন্ধে বলা হতো, সে জোড়াসাঁকোর ঠাকুর...